Posts

নিরীশ্বরবাদীর দ্বন্দ্ব

ধার্মিকরা সচরাচর মনে করে থাকে যে নিরীশ্বরবাদীরা ইশ্বরকে অস্বীকার করতে পারলেই খুশি হয়। কিন্তু তারা আদৌ জানে না যে ঈশ্বরকে অবিশ্বাস করা মাত্রই এক অনিশ্চয়তা উদ্ভব হয়। যখন মাথার ওপর আর কোনো কর্তা থাকে না তখন প্রমাণ নৈতিকতার বাস্তবতা থাকে না। মানে যা খুশি করা যায়,পরম বিচারক কেউ নেই। এই শূন্যতাকে সবাই ভয় করে। হয়তো প্রতিটি ধার্মিকই কখনও না কখনও ঈশ্বরের না থাকার সম্ভাবনা নিয়ে ভাবে। কিন্তু এই ককর্তৃত্বহীনতা সে মানতে পারে না। অপর দিকে প্রতিটি নিরীশ্বরবাদীই একবার ভাবে জীবনে ইশ্বরকে ফিরি য়ে আনা যায় কি না, শূন্যতাকে পূরণ করতে। সে নিজেকে নেগেট করে। কিন্তু যদি সে নিজের যুক্তির প্রতি সৎ থাকে তবে অবশেষে ঈশ্বরকে আর ফিরিয়ে আনে না। তবে এই দ্বিতীয় নেগেশনে আগের অনিশ্চয়তা আর থাকে না। কারণ এখন তার কাছে সে নিজেই কর্তা আর তার নীতিবোধ উপরওয়ালা থেকে পাওয়া নয়, নিজের মধ্যে থেকে উদ্ভূত। এ এক আনন্দের ব্যাপার। প্রতিটি নিরীশ্বরবাদী জীবনে দু'বার ঈশ্বরে বিশ্বাস হারায়। কিন্তু দু'বার আলাদা ভাবে। First as tragedy, then as farce.

Sceptic of Marx I

Material conditions never stop changing. These changes cause changes in humans' idea of existence and freedom and thus initiating another revolution. There will be no such situation in history where humans will be able to manifest their freedom in every possible forms. We are all controlled by history and by committing to history we achieve freedom of choice. But conditions makes our choices directed towards a revolution and thus uprooting every existing  idea of freedom. In feudal days slaves were legally property of their lords. In capitalism we are legally free. We define our freedom as the ability to choose what icecream flavour we eat. But soon we would realise how enslaved our life is and thus a new definition of freedom will arise leading to another revolution. But that will change too by time after a new system settles in.
THE POINT HOWEVER IS TO CHANGE IT. Marx's this statement is preceded by Marx's own interpretation of world and history. I see often that people on the field are not serious about the need of academic discourse. But change must follow understanding. How do we suppose to revolt if we don’t realise what the problem is in the first place? It is a necessity to interprete the mechanism which is acting on society, in economics and in individual minds. Otherwise it will be impossible  to set the direction of activism. Anti-establishment sentiments are not things to create vibes only. In times it is necessary to stay a passive observer and watch history work for itself. At least I don’t judge someone who participates only in that. Nonetheless, I can't say activism is unfruitful. Activism is a necessity and must be planned beforehand. That requires rigorous study of the science of history. Otherwise often the movements are going to be proved redundant and sometimes fatal

Okay Accelerationist

সব সরকারি সংস্থার বিলগ্নীকরণ হোক না। ক্ষতি কী? ব্যাংক,পরিবহন, শিক্ষা। পয়সা দিয়ে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ো, প্রয়োজনে লোন নাও। তার পর কেরিয়ার নিয়ে দৌড়াও - লোন শোধ করতে হবে। চিরন্তন ধার-শোধের চক্রে আবদ্ধ হও। 9 to 5 job করো। দরিদ্ররা প্রান্তিক শ্রমিক হোক। সব কর্মক্ষেত্রই সংগঠিত হবে। কর্ম অন্ন অর্থে ব্যাস্ত হও, নিজের শ্রমের থেকে বিচ্ছিন্ন হও। alienation চরমে যাক। ধর্ম বর্ণ নিয়ে কেউ ভাববার সময়ও পাবে না। সবার একটাই ethic - work ethics. কর্মই ধর্ম। শ্রমের চেয়ে উদবৃত্তের মূল্য বেশি হোক। চারপাশ থেকে পুঁজিবাদের অভ্যন্তরীণ বিরোধাভাষ প্রকট হোক। capitalism is determined to fail due to its own internal antagonism. চারপাশ থেকে বুর্জোয়া গণতন্ত্র আমাদের জড়িয়ে ধরুক, সামন্তবাদ নিপাত যাক। Slavoj Zizek এর ভাষায় বললে, "If capitalism is brutal, don't be a victim to it. Use it brutally."

পরিবেশ চৈতন্য

চেতনা নয় চৈতন্য।বিশ্ব জুড়ে যে সংকট আমাদের সামনে উপস্থিত তার মোকাবিলায় দরকার পরিবেশচৈতন্য।                চৈতন্য হল আত্মচেতনা।বহির্জগতের বিষয়ে সম্যক জ্ঞান ও অন্তরের চেতনা লাভের মধ্য দিয়ে আত্মার চৈতন্য জেগে ওঠে।                                 সকল জীবের মত পরিবেশের আর সব উপাদানের মধ্যেই মানুষের সৃষ্টি,বিবর্তন ও অধিবাস। কিন্তু স্বার্থ ও বিলাসের মোহে আচ্ছন্ন মানুষ যখন পরিবেশের প্রতি বিমুখ হয়ে ওঠে এবং আত্মমগ্নতা ও অজ্ঞতার কারণে পরিবেশের ক্ষতি করে তখনই প্রাসঙ্গিক হয়  পরিবেশচৈতন্য ।                          পরিবেশ  চৈতন্য আর কিছুই নয় প্রকৃতিপরমাত্মার সাথে জীবাত্মার এক হয়ে যাওয়া। সম্প্রতিকালে বিশ্বউষ্ণায়ন,বনধ্বংস ও অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের পিছনে মানুষের মুর্খামি কতটা দায়ী তা আমরা জানি।সমস্যাটা সেখানেই।আমরা প্রত্যেকে পরিবেশ দূষণ,গ্রিনহাউস প্রভাব বিষয়ে জানি।অথচ আমাদের যেসব আচরণ এই বিপদের কারণ তাদের বদলাতে আমরা নারাজ। আমরা নিজেদের মধ্যে  ছোটো ছোটো পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে পরিবেশচৈতন্য আনতে পারি।                 পরিবেশচৈতন্য এমন এক মানসিক সত্ত্বা যেখানে আমরা সহজাত প্রবৃত্তির মতি পরিবেশের

RATIONAL IN MIND SPIRITUAL IN SOUL

When I say I am a rationalist,                     I don't mean I am an atheist who laugh at the belief system,  I don't mean I burn religious books  I don't mean I don't believe in the almighty or the creator, I don't mean I disrespect others faith, I don't mean I find every words in my "birth religion" to be bluff but I appease all other religions, I don't mean I am a materialist and I describe idealism as a conspiracy of the state.   😒 😒   😒 😒 😒 Rather I mean,                 I first observe,understand,analyse and then I accept something , I think twice before I believe anything , I never ignore any possible opinion , I believe in the need of lateral thinking , I believe that every incident has a cause which is comprehensible , I believe that we can describe all phenomena by accurate observation and precise reasoning , above all I believe in a scientific approach of life.😄😄😄😄😄 When I say I am a spiritualist,