নিরীশ্বরবাদীর দ্বন্দ্ব
ধার্মিকরা সচরাচর মনে করে থাকে যে নিরীশ্বরবাদীরা ইশ্বরকে অস্বীকার করতে পারলেই খুশি হয়। কিন্তু তারা আদৌ জানে না যে ঈশ্বরকে অবিশ্বাস করা মাত্রই এক অনিশ্চয়তা উদ্ভব হয়। যখন মাথার ওপর আর কোনো কর্তা থাকে না তখন প্রমাণ নৈতিকতার বাস্তবতা থাকে না। মানে যা খুশি করা যায়,পরম বিচারক কেউ নেই। এই শূন্যতাকে সবাই ভয় করে। হয়তো প্রতিটি ধার্মিকই কখনও না কখনও ঈশ্বরের না থাকার সম্ভাবনা নিয়ে ভাবে। কিন্তু এই ককর্তৃত্বহীনতা সে মানতে পারে না।
অপর দিকে প্রতিটি নিরীশ্বরবাদীই একবার ভাবে জীবনে ইশ্বরকে ফিরিয়ে আনা যায় কি না, শূন্যতাকে পূরণ করতে। সে নিজেকে নেগেট করে। কিন্তু যদি সে নিজের যুক্তির প্রতি সৎ থাকে তবে অবশেষে ঈশ্বরকে আর ফিরিয়ে আনে না।
তবে এই দ্বিতীয় নেগেশনে আগের অনিশ্চয়তা আর থাকে না। কারণ এখন তার কাছে সে নিজেই কর্তা আর তার নীতিবোধ উপরওয়ালা থেকে পাওয়া নয়, নিজের মধ্যে থেকে উদ্ভূত। এ এক আনন্দের ব্যাপার।
প্রতিটি নিরীশ্বরবাদী জীবনে দু'বার ঈশ্বরে বিশ্বাস হারায়।
কিন্তু দু'বার আলাদা ভাবে।
First as tragedy, then as farce.
অপর দিকে প্রতিটি নিরীশ্বরবাদীই একবার ভাবে জীবনে ইশ্বরকে ফিরিয়ে আনা যায় কি না, শূন্যতাকে পূরণ করতে। সে নিজেকে নেগেট করে। কিন্তু যদি সে নিজের যুক্তির প্রতি সৎ থাকে তবে অবশেষে ঈশ্বরকে আর ফিরিয়ে আনে না।
তবে এই দ্বিতীয় নেগেশনে আগের অনিশ্চয়তা আর থাকে না। কারণ এখন তার কাছে সে নিজেই কর্তা আর তার নীতিবোধ উপরওয়ালা থেকে পাওয়া নয়, নিজের মধ্যে থেকে উদ্ভূত। এ এক আনন্দের ব্যাপার।
প্রতিটি নিরীশ্বরবাদী জীবনে দু'বার ঈশ্বরে বিশ্বাস হারায়।
কিন্তু দু'বার আলাদা ভাবে।
First as tragedy, then as farce.
Comments
Post a Comment